আত্মীয়তা-সম্পর্ক হলো এমন এক বিষয় যার দ্বারা আল্লাহ তা‘আলা মানুষের রিজিক বাড়িয়ে দেন, হায়াত দীর্ঘ করেন, এবং মানুষের ধন-সম্পদে বরকত দেন। এই পর্বে আত্মীয়তা-সম্পর্ক ও এর মাহাত্ম্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষা করা যে জরুরী, আত্মীয়তা-সম্পর্ক ছিন্ন করা যে হারাম আর আত্মীয়দের ভালো-মন্দের খোঁজ-খবর রাখা, বিপদাপদে তাদের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের সার্বিক কল্যাণ কামনা করার ফযীলত সম্পর্কে কুরআনে কারিমে এবং হাদীসে অনেক বাণী উল্লিখিত হয়েছে।
এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে কিয়ামতের বড় আলামত হিসাবে দাজ্জাল এবং তার বের হওয়ার স্থান খোরাসান। এছাড়াও পোস্টে উক্ত হয়েছে দাজ্জালের বিনষ্ট হওয়ার বিষয়ে নবী (সাঃ) এর বক্তব্য ও বর্ণনা।
এই লেকচারে দাজ্জালের ফিতনা থেকে আশ্রয় চাওয়া হলো এবং দাজ্জালের ফিতনার মাধ্যমে আল্লাহ তাঁর বান্দাদেরকে পরীক্ষা করবেন। দাজ্জাল আকাশকে আদেশ দিবে বৃষ্টি বর্ষণ করার জন্যে এবং যমিনকে ফসল উৎপন্ন করতে বলবে। এছাড়াও দাজ্জাল একজন মুমিন যুবককে হত্যা করে পুনরায় জীবিত করবে।
এই পর্বে দাজ্জালের কিছু আলামত বর্ণনা করা হয়েছে। দাজ্জালের সমস্ত ক্ষমতা দেখে মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়বে, দাজ্জালের সাথে জান্নাত এবং জাহান্নাম থাকবে এবং দাজ্জাল মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করবে।
এই পর্বে ফাতেমা বিনতে কায়স (রাঃ) এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেন তিনি মসজিদে নামায আদায় করে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে। এছাড়াও দাজ্জাল সম্পর্কে তামীম দারী একটি অদ্ভুত ঘটনা বর্ণনা করেছেন যা আমাদের কাছে জানানো হয়েছে।
এই পর্বে দাজ্জালের বিভিন্ন লক্ষণ এবং তার বিষয়ে মুসলিম ব্যক্তিদের জ্ঞান বৃদ্ধি করার উপায় বর্ণনা করা হয়েছে। এছাড়াও কিয়ামতের বড় আলামত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
দাজ্জালের আগমণের সময় মুসলমানদের অবস্থা খুব ভাল থাকবে। দাজ্জাল মানব জাতিরই একজন হবে এবং তার পরিচয় তুলে ধরার জন্যে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার পরিচয় বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন। দাজ্জাল অন্যান্য মানুষের তুলনায় স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের অধিকারী হবে এবং নির্বংশ হবে। দাজ্জালের চোখ অন্ধ হওয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে।
এই পর্বে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দ্বারা দাজ্জালের বর্ণনা এবং দাজ্জালের অন্ধ হওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছে। এছাড়াও নাওয়াস বিন সামআন (রাঃ) এর অভিজ্ঞতা শেষে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন যে দাজ্জাল ছাড়া তাঁর উম্মতের উপর আরো ভয় রয়েছে এবং তিনি তাঁর উম্মতকে হেফাযত করতে চান।
এই পোস্টে আলোচিত হয়েছে কিয়ামতের বড় আলামত যার মধ্যে মুসলমানদের মাঝে একজন সৎলোকের আগমণ ঘটবে যিনি মাহদী নামে পরিচিত হবেন। তাঁর আগমনের পরে দাজ্জালের আবির্ভাব ঘটবে এবং সে সময় মানব জাতির জন্যে দাজ্জালের চেয়ে অধিক বড় বিপদ আর নেই।
এই পর্বে বিভিন্ন আলেমদের বক্তব্য উদ্ধৃত করে মাহদী আগমনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাঁর আগমনের ব্যাপারে অনেক সহীহ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে এবং ইমাম মাহদীর আগমনের বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করা ওয়াজিব বলে জানানো হয়েছে।