এই পোস্টে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে সন্তানদের নামাজের নির্দেশ দেওয়া উচিত এবং কখন নির্দেশ দেওয়া উচিত। এছাড়াও জানতে পারবেন কিভাবে সন্তানের লালন-পালন সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা মতো জানা যায়।
# ইসলাম
এই পোস্টে মুসলিম নারীদের শিশুদের সাথে কিচ্ছা-কাহিনী শুনানোর গুরুত্ব এবং সীরাতে নবী থেকে শিশুদের জীবনযাপনের উপদেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও শিশুদের আগ্রহ ও ইচ্ছাসমূহ প্রকাশ করার উপকারিতা এবং শিশুকে সালাত এবং সাওমের মত ইবাদত শিখানোর গুরুত্ব নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই পর্বে ফাতেমা বিনতে কায়স (রাঃ) এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেন তিনি মসজিদে নামায আদায় করে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে। এছাড়াও দাজ্জাল সম্পর্কে তামীম দারী একটি অদ্ভুত ঘটনা বর্ণনা করেছেন যা আমাদের কাছে জানানো হয়েছে।
এই পর্বে আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর একটি ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে যেখানে তিনি কিয়ামতের বড় আলামত বর্ণনা করেছেন। এছাড়াও এই পর্বে ঈসা (আঃ) এর সম্পর্কে কিছু হাদীস উল্লেখ করা হয়েছে।
ইমাম মাহদীর আগমন কিয়ামতের সর্বপ্রথম বড় আলামত। তিনি আগমণ করে এই উম্মাতের নের্তৃত্বের দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন। ইসলাম ধর্মকে সংস্কার করবেন এবং ইসলামী শরীয়তের মাধ্যমে বিচার-ফয়সালা করবেন। পৃথিবী হতে জুলুম-নির্যাতন দূর করে ন্যায়-ইনসাফ দ্বারা তা ভরে দিবেন।
একজন মুসলিমের উপর ওয়াজিব হল, তার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাধ্যমত আল্লাহর বিধানের সুতরাং মনে রাখতে হবে। আল্লাহর বিধান না থাকলে সেখানে বাধ্যবাধকতা নাই। আল্লাহর জমিনে যে বিধান বাস্তবায়ন করতে হবে, তা হল, তাওহীদ। একাকীত্ব অবলম্বন করা মানুষের সাথে সংমিশ্রণ হতে অতি উত্তম। একজন মুসলিম কোন নির্জন স্থানে গিয়ে দুনিয়ার সব মানুষ থেকে দূরে সরে একা হয়ে যাবে এবং সেখানে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ইবাদত বন্দেগী করবে।
আকীদার প্রতি অধিক গুরুত্ব দেয়ার অর্থ শরীয়তের অন্যন্য আমল ইবাদাত আখলাক ও মুয়ামালাত ছেড়ে দেয়া নয়। আকীদা বা কালিমায়ে তাইয়্যেবার সঠিক অর্থ বুঝানোর প্রতি দাওয়াত দেয়ার কথা বলা দ্বারা প্রথমে আকীদা যা অধিক গুরুত্বপূর্ণ, তারপর যা কম গুরুত্বপূর্ণ তার দাওয়াত দিতে হবে।