ভগবান শব্দটি মোটেও কোন ভাল শব্দ নয়। এটি একটি অশ্লীল গালি। সংস্কৃত শব্দের অর্থ হল 'স্ত্রী যোনী আছে যার'। হিন্দুধর্মে এটি সৃষ্টিকর্তার নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এই শব্দটি ধর্ষণ বা সম্ভোগের শাস্তি হিন্দুধর্মে ব্যবহৃত হয়।
এই পোস্টে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে সন্তানদের নামাজের নির্দেশ দেওয়া উচিত এবং কখন নির্দেশ দেওয়া উচিত। এছাড়াও জানতে পারবেন কিভাবে সন্তানের লালন-পালন সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা মতো জানা যায়।
এই পর্বে আপনার সন্তানকে নামাজের নির্দেশ দেওয়ার গুরুত্ব বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও সন্তানকে দুনিয়াদারি এবং আখিরাতের প্রস্তুতির শিক্ষা দেওয়ার গুরুত্ব নির্দেশিত হয়েছে। সন্তানকে শরীয়তের হুকুম-আহকাম শেখানোর পাশাপাশি পারলৌকিক জ্ঞান এবং মৌলিক দীনী জ্ঞান শেখানোর গুরুত্ব উল্লেখ করা হয়েছে।
এই পোস্টে মুসলিম নারীদের শিশুদের সাথে কিচ্ছা-কাহিনী শুনানোর গুরুত্ব এবং সীরাতে নবী থেকে শিশুদের জীবনযাপনের উপদেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও শিশুদের আগ্রহ ও ইচ্ছাসমূহ প্রকাশ করার উপকারিতা এবং শিশুকে সালাত এবং সাওমের মত ইবাদত শিখানোর গুরুত্ব নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই পোস্টে শিশুদের জন্য মুসলিম মা হিসেবে করতব্য এবং দায়িত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও শিশুদের জন্য কিছু ইসলামিক যিকির এবং দো‘আসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও শিশুদের মনে আল্লাহর ভালবাসা এবং শ্রেষ্ঠত্ব বোঝানো হয়েছে।
একজন মুসলিম নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানা এবং তার উপর অর্পিত আমানতকে অনুধাবন করা প্রয়োজন। নারীর এ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার শিশু সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর বাছাইয়ের জটিল ধাপ বা স্তরটি।
এই পর্বে আত্মীয়তা-সম্পর্ক বিনষ্টকারীর জন্য রয়েছে আল্লাহর লানত ও শাস্তি। আরো জানতে পড়ুন।
এই পর্বে উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু, আতা বিন আবি রাবাহ রহ., সাঈদ বিন মুসায়্যাব রহ., আমর বিন দিনার রহ. এবং সুলাইমান বিন মুসা রহ. এর উক্তি উদ্ধৃত করে আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষার গুরুত্ব বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এই পর্বে আত্মীয়তা-সম্পর্ক বিনষ্ট করার ক্ষতিকারকতা এবং সতর্কতার উপর তাকে বিবেচনা করা হয়েছে।
আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষার কৃতিত্ব তারই প্রাপ্য যে অন্য পক্ষ থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করলেও নিজের পক্ষ থেকে তা জোড়া লাগায়। আত্মীয়তা-সম্পর্ক রক্ষার প্রতি এত বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে যে, কাফেরদের সাথেও সম্পর্ক রাখতে আত্মীয় অমুসলিম হলেও তার সাথে সম্পর্ক অমলিন রাখতে উৎসাহিত করা হয়েছে। আত্মীয়দের সাথে সুসম্পর্ক রাখলে, তাদের সাথে যোগাযোগ ঠিক রাখলে কত বেশি সওয়াব আর কত লাভ তা সবসময় মনে রাখবেন।
কুরআনের আয়াত থেকে আমরা সুস্পষ্ট বুঝতে পারি আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে আত্মীয়তা-সম্পর্ক অক্ষুণ্ন রাখার নির্দেশ দিয়েছেন এবং এ সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করতে নিষেধ করেছেন। আরও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।